
সাধারণ রোগের চিকিৎসা চিকিৎসা
সাধারণ রোগের ডাক্তার আমাদের শরীর খারাপ হলে চিকিৎসা করেন। এর মানে হলো তিনি ছোটখাটো যেকোনো অসুস্থতা যেমন – জ্বর, কাশি, পেটের সমস্যা – এগুলোর চিকিৎসা করেন। এই রোগগুলো তেমন বড় না হলেও কষ্ট দেয় এবং তাড়াতাড়ি ভালো হওয়া দরকার।
- পেটের অসুখ হলে কি করবেন?
- সর্দি কাশি হলে ঘরোয়া চিকিৎসা
- ছোট বাচ্চাদের জ্বর হলে ভয় পাবেন না
- ডায়রিয়া হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়, খেয়াল রাখুন
- চামড়ার চুলকানি ও তার সমাধান
- চোখ লাল হওয়া ও চুলকানির সমাধান
1000 +
মানুষ সুস্থ হয়েছেন
এই পর্যন্ত হাজারের বেশি মানুষ সাধারণ রোগের চিকিৎসা নিয়ে ভালো হয়েছেন।
ডাক্তারচাই এর সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ
ঘর সামলানো যেমন কষ্টের, তেমনই শরীর খারাপও মাঝে মাঝে হয়। আপনাদের অনেক কাজ থাকে, তার মাঝেও নিজেদের একটু সময় দেওয়া দরকার। ছোটখাটো রোগ ফেলে না রেখে চিকিৎসা করালে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়া যায়। জ্বর, সর্দি, কাশি বা পেটের সমস্যা হলে ভয় না পেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে অনেক রোগ এড়ানো যায়।
পেট খারাপ হলে কি খাব?
পেট খারাপের সময় হালকা ও সহজপাচ্য খাবার যেমন সাদা ভাত-ডাল, কলা, টোস্ট বা বিস্কুট, দই, সিদ্ধ আপেল, নারিকেলের পানি বা ওআরএস খান। এছাড়া আদা-চা বা জিরা পানি হজমে সাহায্য করে। তেল-মসলাযুক্ত খাবার, দুধ ও কাঁচা শাকসবজি এড়িয়ে চলুন। ডায়রিয়া ২৪ ঘন্টার বেশি স্থায়ী হলে বা জ্বর-দুর্বলতা দেখা দিলে ডাক্তার দেখান।
সর্দি কাশি হলে কতদিন ঘরে থাকতে হবে?
সর্দি-কাশি হলে সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিন ঘরে থাকা উচিত। যদি জ্বর থাকে বা খুব বেশি কাশি থাকে, তাহলে সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত ঘরে থাকতে হবে। এতে অন্য মানুষকেও সর্দি-কাশি থেকে বাঁচানো যায়।
ছোট বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে কি করব?
ছোট বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হলে সবার আগে লবণ-গুড়ের শরবত (ওরস্যালাইন) খাওয়াতে হবে। বারবার খাওয়াতে হবে যেন শরীর থেকে পানি কমে না যায়। মায়ের বুকের দুধ খাওয়ালে বন্ধ করা যাবে না। হালকা সেদ্ধ খাবার, যেমন নরম ভাত বা কলা অল্প অল্প করে দিতে হবে। যদি পায়খানা খুব বেশি হয়, জ্বর আসে, বা বাচ্চা খুব দুর্বল হয়ে যায়, তাহলে দেরি না করে ডাক্তার দেখাতে হবে।